সম্বলিত ২, ৫, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট প্রচলন
— August 9, 2011জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর প্রতিকৃতি সম্বলিত ২, ৫, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট ১১ আগস্ট ২০১১ খ্রিঃ/ ২৭ শ্রাবণ ১৪১৮ বঙ্গাব্দ তারিখ থেকে প্রথম বারের মতো দেশে প্রচলনে দেয়া হচ্ছে । ঐ তারিখে প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের কাউন্টার থেকে নতুন ডিজাইনের এই নোটগুলো ইস্যু করা হবে, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস ও সব বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে একই প্রক্রিয়ায় ইস্যু করা হবে ।
এ সব মূল্যমানের নতুন নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলিত কাগুজে নোট এবং ধাতব মুদ্রাও যথারীতি চালু থাকবে ।
ইস্যুতব্য নতুন নোট সমূহের বর্ণনা নিম্নরূপঃ
২ টাকা মূল্যমানের কারেন্সীনোটের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
১. অর্থসচিব মোহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১০০ × ৬০ মিলিমিটার ।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত ।
৩. কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে 2 লেখা আছে । বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির বামপাশের উপরের দিকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের উজ্বলতর ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে ।
৪. নোটে ২ মিলিমিটার চওড়া এমবেডেড্ নিরাপত্তা সুতা ব্যবহার করা হয়েছে । সুতাটি কাগজের ভিতরে অবস্থিত । আলোর বিপরীতে উভয় পিঠ হতে সুতাটি দেখা যাবে ।
৫. নোটের সামনের দিকে বাম পাশে লাইন প্যাটার্ন এর সাথে সরু রেখাটি অতি সুক্ষমভাবে BANGLADESH BANK শব্দদ্বয় পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে । যা শুধু আতশী কাঁচ (Magnifying Glass) দ্বারা দেখা যাবে ।
৬. নোটের সামনের দিকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে জাতীয় স্মৃতি সৌধ হালকা রংয়ে মুদ্রিত রয়েছে ।
৭. নোটের পিছনের দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ছবি মুদ্রিত আছে ।
৫ টাকা মূল্যমানের ব্যাংকনোটের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১১৭ × ৬০ মিলিমিটার ।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত ।
৩. কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে 5 লেখা আছে । বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির বামপাশে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রামের উজ্বলতর ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে ।
৪. নোটে ২ মিলিমিটার চওড়া এমবেডেড্ নিরাপত্তা সুতা ব্যবহার করা হয়েছে । সুতাটি কাগজের ভিতরে অবস্থিত । আলোর বিপরীতে উভয় পিঠ হতে সুতাটি দেখা যাবে ।
৫. নোটের সামনের দিকে বাম পাশে লাইন প্যাটার্ন এর সাথে সরু রেখাটি অতি সুক্ষমভাবে BANGLADESH BANK শব্দদ্বয় পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে । যা শুধু আঁতশী কাঁচ (Magnifying Glass) দ্বারা দেখা যাবে ।
৬. নোটের সামনের দিকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে জাতীয় স্মৃতি সৌধ হালকা রংয়ে মুদ্রিত রয়েছে ।
৭. নোটের পিছনের দিকে কুসুম্বা মসজিদ, নওগাঁ এর ছবি মুদ্রিত আছে ।
১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংকনোটের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১৪০ × ৬২ মিলিমিটার ।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত ।
৩. কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে ১০০ লেখা আছে ।
৪. বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির জলছাপের বামপাশে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রামের উজ্বলতর ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে ।
৫. নোটের সামনের দিকে ইন্টাগি-ও কালিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুদ্রিত ।
৬. উপরের ডানদিকের কোণায় OVI কালিতে ‘100′ লেখাটি সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্জকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে ।
৭. নোটের ডানদিকে আড়াআড়িভাবে ইন্টাগি-ও কালিতে ৭টি লাইন আছে; হাতের স্পর্শে এগুলো সহজেই অনুভব করা যাবে।
৮. নোটের বাম পাশে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা; যাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের লগো ও ১০০ টাকা লেখা আছে; সরাসরি তাকালে ‘লগো’ ও ‘১০০’ লেখা সাদা দেখাবে; কিন্তু পাশ থেকে দেখলে বা ৯০ ডিগ্রী-তে নোটটি ঘুরালে তা কালো দেখাবে ।
৯. নোটের নিচের বর্ডারে সুপ্ত বা লুকানো অবস্থায় ‘১০০’ মুদ্রিত আছে, নোটটি কৌণিকভাবে ধরলে লুকানো লেখাটি দেখা যাবে ।
১০. নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৩টি ছোট বিন্দু রয়েছে যা হাতের স্পর্শে উচু-নিচু অনুভূত হবে ।
১১. নিরাপত্তা সূতার বামপাশে খালি চোখে ১টি সরলরেখা দেখা যাবে, যেগুলোয় ‘BANGLADESH BANK 100 TAKA’ কথাগুলো পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে । লেখাগুলো অতি ছোট আকারের হওয়ায় আঁতশী কাঁচ ব্যতীত খালি চোখে দেখা যাবে না ।
১২. নোটের পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে হালকা অফসেটে জাতীয় স্মৃতিসৌধ মুদ্রিত রয়েছে ।
১৩. নোটের পেছন দিকে ইন্টাগি-ও কালিতে ঢাকার তারা মসজিদ মুদ্রিত আছে ।
১৪. নোটের উভয় পিঠের অধিকাংশ লেখা ও ডিজাইন (সামনে বর্ডার, বাংলা ১০০, ইংরেজী 100, মধ্যভাগের লেখা, পেছনে তারা মসজিদ ও বর্ডার) ইন্টাগি-ও কালিতে মুদ্রিত হওয়ায় হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে সেগুলো অসমতল বা উঁচু-নিচু অনুভূত হবে ।
৫০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংকনোটের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১৫২ × ৬৫ মিলিমিটার ।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত ।
৩. কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে ৫০০ লেখা আছে ।
৪. বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির জলছাপের বামপাশে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রামের উজ্বলতর ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে ।
৫. নোটের সামনের দিকে ইন্টাগি-ও কালিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুদ্রিত ।
৬. উপরের ডানদিকের কোণায় OVI কালিতে ‘500′ লেখাটি সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্জকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে ।
৭. নোটের ডানদিকে আড়াআড়িভাবে ইন্টাগি-ও কালিতে ৭টি লাইন আছে; হাতের স্পর্শে এগুলো সহজেই অনুভব করা যাবে।
৮. নোটের বাম পাশে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা; যাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের লগো ও ৫০০ টাকা লেখা আছে; সরাসরি তাকালে ‘লগো’ ও ‘৫০০’ লেখা সাদা দেখাবে; কিন্তু পাশ থেকে দেখলে বা ৯০ ডিগ্রী-তে নোটটি ঘুরালে তা কালো দেখাবে ।
৯. নোটের নিচের বর্ডারে সুপ্ত বা লুকানো অবস্থায় ‘৫০০’ মুদ্রিত আছে, নোটটি কৌণিকভাবে ধরলে লুকানো লেখাটি দেখা যাবে ।
১০. নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৪টি ছোট বিন্দু রয়েছে যা হাতের স্পর্শে উচু-নিচু অনুভূত হবে ।
১১. নিরাপত্তা সূতার বামপাশে খালি চোখে ১টি সরলরেখা দেখা যাবে, যেগুলোয় ‘BANGLADESH BANK 500 TAKA’ কথাগুলো পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে । লেখাগুলো অতি ছোট আকারের হওয়ায় আঁতশী কাঁচ ব্যতীত খালি চোখে দেখা যাবে না ।
১২. নোটের পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে হালকা অফসেটে জাতীয় স্মৃতিসৌধ মুদ্রিত রয়েছে ।
১৩. নোটের পেছন দিকে ইন্টাগি-ও কালিতে বাংলাদেশের কৃষি কাজের দৃশ্য মুদ্রিত আছে ।
১৪. নোটের উভয় পিঠের অধিকাংশ লেখা ও ডিজাইন (সামনে বর্ডার, বাংলা ৫০০, ইংরেজী 500, মধ্যভাগের লেখা, পেছনে কৃষি কাজের দৃশ্য ও বর্ডার) ইন্টাগি-ও কালিতে মুদ্রিত হওয়ায় হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে সেগুলো অসমতল বা উঁচু-নিচু অনুভূত হবে ।
১০০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংকনোটের বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
১. গভর্নর আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত এ নোটের সাইজ ১৬০ × ৭০ মিলিমিটার ।
২. নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত ।
৩. কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি; প্রতিকৃতির নিচে অতি উজ্বল ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপে 1000 লেখা আছে ।
৪. বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির জলছাপের বামপাশে বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রামের উজ্বলতর ইলেক্ট্রোটাইপ জলছাপ রয়েছে ।
৫. নোটের সামনের দিকে ইন্টাগি-ও কালিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুদ্রিত ।
৬. উপরের ডানদিকের কোণায় OVI কালিতে ‘1000′ লেখাটি সরাসরি তাকালে সোনালী এবং তির্জকভাবে তাকালে সবুজ রং দেখা যাবে ।
৭. নোটের ডানদিকে আড়াআড়িভাবে ইন্টাগি-ও কালিতে ৭টি লাইন আছে; হাতের স্পর্শে এগুলো সহজেই অনুভব করা যাবে।
৮. নোটের পিছনের দিকে ইন্টাগি-ও কালিতে জাতীয় সংসদ ভবন মুদ্রিত ।
৯. নোটের বাম পাশে ৪ মিলিমিটার চওড়া নিরাপত্তা সুতা; যাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের লগো ও ১০০০ টাকা লেখা আছে; সরাসরি তাকালে ‘লগো’ ও ‘১০০০’ লেখা সাদা দেখাবে; কিন্তু পাশ থেকে দেখলে বা ৯০ ডিগ্রী-তে নোটটি ঘুরালে তা কালো দেখাবে ।
১০. নোটের নিচের বর্ডারে সুপ্ত বা লুকানো অবস্থায় ‘১০০০’ মুদ্রিত আছে, নোটটি কৌণিকভাবে ধরলে লুকানো লেখাটি দেখা যাবে ।
১১. নোটের ডানদিকে অন্ধদের জন্য ৫টি ছোট বিন্দু রয়েছে যা হাতের স্পর্শে উচু-নিচু অনুভূত হবে ।
১২. নিরাপত্তা সূতার বামপাশে খালি চোখে পরপর ২টি সরলরেখা দেখা যাবে, যেগুলোর একটি ‘1000 TAKA’ এবং অন্যটি ‘BANGLADESH BANK’ কথাগুলো পুনঃ পুনঃ মুদ্রিত রয়েছে । লেখাগুলো অতি ছোট আকারের হওয়ায় আঁতশী কাঁচ ব্যতীত খালি চোখে দেখা যাবে না ।
১৩. নোটের পটভূমি বা ব্যাকগ্রাউন্ডে হালকা অফসেটে জাতীয় স্মৃতিসৌধ মুদ্রিত রয়েছে ।
১৪. নোটের পেছন দিকে ইরিডিসেন্ট ব্যান্ড বা স্ট্রাইপে BANGLADESH BANK লেখা আছে; নোটটি নাড়াচাড়া করলে এর রং পরিবর্তন হয় ।
১৫. নোটের উভয় পিঠের অধিকাংশ লেখা ও ডিজাইন (সামনে বর্ডার, বাংলা ১০০০, ইংরেজী 1000, মধ্যভাগের লেখা, পেছনে সংসদ ভবন ও বর্ডার) ইন্টাগি-ও কালিতে মুদ্রিত হওয়ায় হাতের আঙ্গুলের স্পর্শে সেগুলো অসমতল বা উঁচু-নিচু অনুভূত হবে ।